Ad Code

Ticker

7/recent/ticker-posts

ঊচ্চমাধ্যমিক ভূগোলঃ গুরুত্বপুর্ণ প্রশ্ন – উত্তর, অধ্যায়ঃ প্রথমঃ ভূমিরূপ গঠনকারী প্রক্রিয়া সমূহ //IMPORTANT QUESTION OF GEOGRAPHY, CHAPTER 1

 


ঊচ্চমাধ্যমিক ভূগোলঃ গুরুত্বপুর্ণ প্রশ্ন – উত্তর, অধ্যায়ঃ প্রথমঃ ভূমিরূপ গঠনকারী প্রক্রিয়া সমূহ //IMPORTANT QUESTION OF GEOGRAPHY, CHAPTER 1


১) অসম্পৃক্ত স্তর ও সম্পৃক্ত স্তরের পার্থক্য ( প্রশ্নমান ২/৩)

 

অসম্পৃক্ত স্তর

সম্পৃক্ত স্তরের

বৃষ্টিপাত ও তুষারপাতের ফলে যে জল শিলাস্তরের মধ্যে দিয়ে চুইয়ে চুইয়ে নিচে নেমে যায় কিন্তু মৃত্তিকা রন্ধ্রগুলি আংশিক ভাবে বায়ু দ্বারা পূর্ন থাকায় জল ধারন ক্ষমতা কম বা প্রায় থাকে না ফলে জল দাঁড়াতে পারে না এবং সম্পৃক্ত হয় না  তাই একে ভাদোস স্তর বা অসম্পৃক্ত স্তর  বলে।

মনুষ্যসৃষ্ট কূপ ও নলকূপ থেকে ভুগর্ভস্থ যে জল উত্তোলন করা হয় তা ভুগর্ভের সম্পৃক্তস্তরে থেকে পাওয়া যায় বলে তাকে সম্পৃক্ত স্তর বা ফ্রিয়েটিক স্তর বলে। সম্পৃক্ত অঞ্চলে ভৌমজল শিলামধ্যস্থ সমস্ত ফাঁক জলপূর্ন থাকে বলে এই স্তরকে সম্পৃক্ত স্তর বা ফ্রিয়েটিক স্তর  বলে।

ভূপৃষ্ঠ থেকে সম্পৃক্ত স্তরের উদ্ধসীমা পর্যন্ত বিস্তৃত

অসম্পৃক্ত স্তরের নিম্নসীমা থেকে নিচের অপ্রবেশ্য স্তরের উদ্ধসীমা পর্যন্ত বিস্তৃত।

এই স্তরে জল জমা থাকে না

স্থায়ী জলভান্ডার গড়ে উঠে।

জলস্তর অগভীর

সুগভীর জলস্তর

মাটি কনার মধ্যে বাতাসে পরিপুর্ণ থাকে বলে একে বাতাসপূর্ণ স্তর বলে।

মাটির কনার মাঝে জলে পরিপুর্ন থাকে।

অ্যাকুইফার গড়ে উঠে না

অ্যাকুইফার গড়ে উঠে

ভৌমজল নিম্নমুখী হয়

অনুভূমিক হয়

সারাবছর জল পাওয়া যায় না

 স্থায়িভাবে জল পাওয়া যায় ।

 

২) আর্তেজীয় কূপ কাকে বলে? প্রশ্নমান ২/৩

উত্তরঃ কোনো প্রবেশ্য শিলাস্তরের নীচে  যদি কোনো অপ্রবেশ্য শিলাস্তর সমান্তরালভাবে অবস্থান করলে বৃষ্টিপাত ও তুষারপাতের জল অভিকর্ষজ বলের প্রভাবে  অপ্রবেশ্য শিলাস্তর দ্বারা আবদ্ধ হয়ে প্রবেশ্য শিলাস্তরের মধ্যে সঞ্চিত থাকতে পারে।ভৌমজল নিজের স্বাভাবিক চাপে পাম্প ছাড়াই ঐ জল প্রবল বেগে ভূপৃষ্ঠে বেরিয়ে আসলে তাকে আর্তেজিয় কূপ বলে। ১৭৫০ সালে উত্তর- পূর্ব ফ্রান্সের আর্তয়া নামক স্থানে প্রথম কূপ খনন করা হয়।

উদাহরণঃ পন্দিচেরিতে বেশ আর্তেজিয় কূপ রয়েছে।, গুজরাটের আহমেদাবাদের বীরনগাঁওয়ে ২৩২ মিটার আর্তেজিয় কূপ রয়েছে।

আর্তেজিয় কূপ গঠনের শর্তঃ আর্তেজিয় কূপ গঠনের জন্য নিম্নলিখিত শর্তগুলি পুরন করতে হবে সেগুলি হল-

১) ভুগর্ভে ভাঁজগঠিত অঞ্চলে অধোভঙ্গের আকারে শিলাস্তরের অবস্থান থাকতে হবে।

২) প্রবেশ্য শিলাস্তরের নীচে  যদি কোনো অপ্রবেশ্য শিলাস্তর সমান্তরালভাবে অবস্থান করতে হবে।

৩) প্রবেশ্য শিলাস্তরের দুইপ্রান্ত ভূপৃষ্ঠে উন্মুক্ত হওয়া প্রয়োজন যাতে বৃষ্টিপাত সহজেই প্রবেশ করতে পারে।

৪) বৃষ্টিপাতযুক্ত অঞ্চলে এই প্রবেশ্য শিলাস্তরটি অবস্থিত হওয়া প্রয়োজন।

আর্তেজিয় কূপ গঠনঃ

আকুইফার গঠনঃ  কোনো প্রবেশ্য শিলাস্তরের নীচে  যদি কোনো অপ্রবেশ্য শিলাস্তর সমান্তরালভাবে অবস্থান করলে বৃষ্টিপাত ও তুষারপাতের জল অভিকর্ষজ বলের প্রভাবে  অপ্রবেশ্য শিলাস্তর দ্বারা আবদ্ধ হয়ে প্রবেশ্য শিলাস্তরের মধ্যে সঞ্চিত থাকতে পারে। ভৌমজল দ্বারা সম্পৃক্ত প্রবেশ্য শিলাস্তরকে অ্যাকুইফার বলে।

জলের চাপ বৃদ্ধিঃ জলের নিচে ও উপরে অপ্রবেশ্য শিলাস্তর থাকায় জল বেরোতে না পারায় জলের চাপ বেশী।

কূপ খনন ও আর্তেজিয় কূপের সৃষ্টিঃ কোনো প্রবেশ্য শিলাস্তরের নীচে  যদি কোনো অপ্রবেশ্য শিলাস্তর সমান্তরালভাবে অবস্থান করলে বৃষ্টিপাত ও তুষারপাতের জল অভিকর্ষজ বলের প্রভাবে  অপ্রবেশ্য শিলাস্তর দ্বারা আবদ্ধ হয়ে প্রবেশ্য শিলাস্তরের মধ্যে সঞ্চিত থাকতে পারে।ভৌমজল নিজের স্বাভাবিক চাপে পাম্প ছাড়াই ঐ জল প্রবল বেগে ভূপৃষ্ঠে বেরিয়ে এসে আর্তেজিয় কূপ সৃষ্টি হয়।

ব্যবহারঃ কৃষিকার্য ও পশুপালনে এই জল ব্যবহার করা হয়।

 

৩) কার্স্ট অঞ্চলে ক্ষয়কার্যের ফলে গঠিত ভূমিরূপ

কার্স্ট শব্দটি জার্মান যা একটি ইন্দো  ইউরোপীয় শব্দ "kar" থেকে এসেছে যার অর্থ হল শিলা।  ইতালিতে “carso” ও স্লোভেনিয়ায় “ kars” নামে পরিচিত ।স্লোভেনিয়ায় “ kars” শব্দের অর্থ হল উন্মুক্ত প্রস্তরময় ভূমি ( open rocky ground) ।

সংজ্ঞাঃ  কোন অঞ্চলে ভূপৃষ্ঠীয় শিলা জলে দ্রবীভূত হয়ে শিলার ভৌত ও রাসায়নিক ধর্মের পরিবর্তন ঘটিয়ে ভূমিরূপ ও জলনির্গম প্রণালী গঠিত হয় তাকে কার্স্ট ভূমিরূপ বলে।

ভারতের কিছু কার্স্ট অঞ্চলের উদাহরন হল উত্তরাখণ্ডের   দেরাদুন, ছত্তিসগড়ের পাঁচমারি, ওডিশার করাপুট, মেঘালয়য়ের চেরা মালভূমি, অন্দ্রপ্রদেশের বোরাকেভ, কেড প্রভৃতি।

কার্স্ট ভূমিরূপঃ

চুনাপাথর ও ডলোমাইট জলে দ্রবীভূত হয়ে যে ভূমিরূপগুলি  গঠন করে সেগুলি হলঃ

ক। পৃষ্ঠীয় ভূমিরূপঃ

১. টেরা রোসাঃ টেরা শব্দের অর্থ মাটি এবং রোসা শব্দের অর্থ হল লাল।এটি একধরনের লাল মাটি যা অবিশুদ্ধ চুনাপাথর দ্বারা গঠিত। কম ঢালযুক্ত অঞ্চলে ক্রমাগত দ্রবণ ক্ষয়ের ফলে চুনাপাথর নিচের দিকে অপসারিত হয়। তখন লৌহ জাতীয় পদার্থ জমাট বেঁধে যে লাল রঙের মাটি তৈরি করে তাকে টেরা রোসা বলে। আর্দ্র ক্রান্তীয় অঞ্চলে এই ধরনের মাটি দেখা যায়।এই মাটি অনুর্বর বলে কার্স্ট অঞ্চলে চাষাবাদ হয় না।






২। গ্রাইক ও ক্লিন্টঃ দ্রবন কার্যের ফলে চুনাপাথর অঞ্চলে ফাটল ও দারণের সৃষ্টি হয়ে ক্ষয়গুলি বৃদ্ধি পেতে থাকে এবং সংকীর্ন খাত তৈরি হলে একে বলে গ্রাইক এবং গ্রাইকের মধ্যবর্তী সমতল উচ্চভুমিকে ক্লিন্ট বলে। ভারতের দ্রুগ জেলায় ২ কিমি উওরে নন্দিনী খনি অঞ্চলে গ্রাইক ও ক্লিন্ট সৃষ্টি হয়েছে।






৩। ল্যাপিস বা কারেনঃ অধিক ঢাল যুক্ত চুনাপাথর অঞ্চলে দ্রবণ  কার্যের ফলে অসংখ্য অগভীর ও রৈখিক খাতের সৃষ্টি হয় এবং সমান্তরালে বিন্যস্ত খাতগুলি তীক্ষ্ণ শীর্ষদেশ দ্বারা পৃথক হয়ে অবস্থান করে তাকে ল্যাপিস বলে আর জার্মান ভাষাতে কারেন বলে।






খ। অবনমিত ভূমিরূপঃ

১। সিঙ্ক হোলঃ চুনাপাথর অঞ্চলে দ্রবণ ক্ষয়ের ফলে অসংখ্য গর্তের সৃষ্টি হয়। যা ২ মিটার থেকে ১০ মিটার গভীর হয়। এর আকৃতি ফানেলের মতো হয় কারণ দ্রবণ ক্ষয় উপরের দিকে বেশী এবং নিচের  দিকে কম হয়।







২। সোয়ালো হোলঃ যদি সিঙ্ক হোলের উপর মাটির আবরন না থাকার ফলে ফাটল বরাবর জল ভুগর্ভে প্রবেশ করে তাকে সোয়ালো হোল বলে। এর মুখ থেকে অভ্যান্তর পর্যন্ত সুড়ঙ্গকে পোনর বলে।


৩।  ডোলাইনঃ দ্রবন কার্যের ফলে সিঙ্ক হোলগুলি ক্রমশ বড় হতে থাকে যার গভীরতা ১০০ মিটার এবং আয়তন ১০০০বর্গমিটার হয় এইধরনের সিঙ্ক হোল কে পুর্বতন যুগস্লোভীয়াতে ডোলাইন বলে।






৪। দ্রবণ প্যানঃ ডোলাইন যখন অতি- প্রশস্ত ও অগভীর হয় তাকে দ্রবণ প্যান বলে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটনে ও ইন্ডিয়ানা প্রদেশের উচ্চ লাস্ট নদী অঞ্চলে দেখা  যায়।

৫। কার্স্ট হ্রদঃ ডোলাইনের তলদেশে অনেক সময় জলধৌত কাদা সঞ্চিত হয়ে জলের নিম্নে গমন বন্ধ হয়ে যায় এবং কার্স্ট হ্রদ তৈরি করে। 

৬।উভালা ও পোলজেঃ একাধিক সিঙ্ক হোল ও ডোলাইন পরস্পর মিলিত হয়ে যখন বড় আকারের গর্তের সৃষ্টি করে তাকে উভালা বলে। কার্স্ট অঞ্চলে সমতল তলদেশে , চারদিকে  খাড়া ঢালযুক্ত ও সুবৃহৎ গর্তকে পোলজে বলে।



৪)  কার্স্ট অঞ্চলে সঞ্চয় কার্যের ফলে গঠিত ভূমিরূপ



 গুহা ও ভু গহ্বরঃ চুনাপাথরের ফাটলের মধ্য দিয়ে জল যখন নীচের দিকে প্রবাহিত হয়ে বড় গর্তের সৃষ্টি করে। এই গর্তগুলি দীর্ঘদিন ক্ষয় করে আরও প্রসারিত হয়ে গুহার সৃষ্টি করে ।এই গুহার আকার যখন অনেক বড় হয় তাকে ভু- গহ্বর বলে। ভারতে মধ্যপ্রদেশের  পাঞ্চমারি, অন্ধ প্রদেশের বোরাগুহা , উওরাখন্ডের দেরাদুন, মেঘালয়য়ের চেরাপুঞ্জিতে এই গুহার সৃষ্টি হয়েছে।

২। স্টালাকটাইটঃ দ্রবীভূত চুনাপাথর মিশ্রিত জল গুহার  ছাদ থেকে জল চুইয়ে  মেঝেতে পড়তে শুরু করে এবং বাষ্পীভবনের ফলে ক্যালশিয়াম কার্বনেট সঞ্চিত হয়ে ঝুরির আকারে ঝুলতে থাকে তাকে স্টালাকটাইট বলে।

৩।স্টালাগমাইটঃ গুহার ছাদ থেকে জলের ফোঁটা একটু একটু  করে মেঝেতে জমে মোটা স্তম্ভের আকার নেয় তাকে স্টালাগমাইট বলে। বিহারের সাসারামের কাছে গুপ্তেরশবর গহ্বরে এই ধরনের ভুমিরুপ দেখা যায়।


৪। স্তম্ভঃ যদি গুহার ছাদ থেকে নামতে থাকা স্টালাগটা ইট ও নিচের থেকে উপরে উঠতে থাকা স্টালাগমাইট   যখন একসাথে যুক্ত হয়ে দণ্ডের আকার ধারন করে তাকে বলে স্তম্ভ 

৫। হেলিকটাইটঃ চুনাপাথরের গুহার মধ্যে দ্রবীভূত চুন উপর থেকে নিচের দিকে, নিচে থেকে উপর দিকে, তির্যক ভাবে বৃদ্ধি পায় তাকে বলে হেলিকটাইট ।

৬। হেলিকমাইটঃ  চুনাপাথরের গুহার মধ্যে দ্রবীভূত চুন নীচ থেকে উপরের দিকে, নিচে থেকে উপর দিকে, তির্যক ভাবে বৃদ্ধি পায় তাকে বলে হেলিকমাইট ।

) স্ট্যালাকটাইট ও স্ট্যালাগমাইটের পার্থক্য প্রশ্নমান ২/৩

 

স্ট্যালাকটাইট

স্ট্যালাগমাইট

১. দ্রবীভূত চুনাপাথর মিশ্রিত জল গুহার  ছাদ থেকে জল চুইয়ে  মেঝেতে পড়তে শুরু করে এবং বাষ্পীভবনের ফলে ক্যালশিয়াম কার্বনেট সঞ্চিত হয়ে ঝুরির আকারে ঝুলতে থাকে তাকে স্টালাকটাইট বলে।

. গুহার ছাদ থেকে জলের ফোঁটা একটু একটু  করে মেঝেতে জমে মোটা স্তম্ভের আকার নেয় তাকে স্টালাগমাইট বলে। বিহারের সাসারামের কাছে গুপ্তেরশবর গহ্বরে এই ধরনের ভুমিরুপ দেখা যায়।

 

২. স্তম্ভের উপর লম্বাটে হয় ও নিম্নগামী

২. স্থুল ও ঊর্ধ্বগামী

৩. আকৃতিতে অপেক্ষাকৃত বড়

৩. আকৃতিতে অপেক্ষাকৃত ছোট

৪. দৈর্ঘ্য বৃদ্ধির হার বেশী

৪. দৈর্ঘ্য বৃদ্ধির হার  অপেক্ষাকৃত  কম

৫. তীক্ষ্ণফলার মতো দেখতে হয়

৫. গম্বুজাকৃতি হয়ে থাকে

৬. গুহার ছাদের সন্নিহিত অংশের পরিধি কম হয় ।

৬. গুহার মেঝের  সন্নিহিত অংশের পরিধি বেশী হয় ।

 

৬) শুষ্ক উপত্যকা ও অন্ধ উপত্যকার পার্থক্য প্রশ্নমান ২/৩

 

শুষ্ক উপত্যকা

অন্ধ উপত্যকা

১. কার্স্ট অঞ্চলের ওপর দিয়ে প্রবাহিত নদী সিঙ্ক হোলের মধ্যে প্রবেশ করে নদী উপত্যকা সিঙ্কহোল পর্যন্ত বিস্তৃত হয়ে হঠাৎ শেষ হয়ে যা কার্স্ট অঞ্চলের এই রূপ উপত্যকাকে অন্ধ উপত্যকা বলে

১. পূর্বেকার নদী উপত্যকার কোন স্থানে নদীর সব জল সিঙ্কহোলের মধ্যে প্রবেশ করলে নদী উপত্যকার নিম্ন অংশ শুষ্ক উপত্যকা রূপে অবস্থান করে

২. কার্স্ট অঞ্চলে নদী উপত্যকায় কোনো জলপ্রবাহ থাকে না।  

২. কার্স্ট অঞ্চলে নদী উপত্যকায়  সারাবছর  জলপ্রবাহ থাকে।

৩. সিংক হোলের পরবর্তির ভাটির দিকে নিম্ন  উপত্যকা

৩. সিংক হোলের পরবর্তির উজানের  দিকে নিম্ন  উপত্যকা

৪. জলপ্রবাহের অভাবে এই উপত্যকায় ক্ষয়কার্য প্রায় হয় না ।

৪। জলপ্রবাহের জোগানে এই উপত্যকায় ক্ষয়কার্য হয়

৫. ক্ষয়কার্যের অভাবে এই উপত্যকা অগভীর হয়।

৫. অত্যধিক নিম্নক্ষয়ের ফলে উপত্যকা গভীর হয়।

৬. অগভীর হওয়ার ফলে পর্যাপ্ত আলো থাকে

৬. সংকীর্ণ ও গভীর হয় উপত্যকা অন্ধকারাচ্ছন্ন থাকে।

 

 সায়ন্তনী সিং 

geographia97.blogspot.com


READ MORE 

DOWNLOAD THE PDF CLICK HERE 

www.geographia97.blogspot.com

 GEOGRAPHIA

one day one concept CLICK HERE

GENERAL KNOWLEDGE PART 1 CLICK HERE

GEOLOGICAL TIME SCALE IN ENGLISH CLICK HERE 
GEOLOGICAL TIME SCALE IN BENGALI  CLICK HERE .
পৃথিবীর অন্দরমহলের বর্ননা click here
interior structure of the earth click here 
KANT GASEOUS HYPOTHESIS CLICK HERE 
কান্টের গ্যাসীয় মতবাদ CLICK HERE

Free note for REMOTE SENSING AND GIS CLICK HERE
Regional planning in india click here

NCERT CLASS_6 SHORT NOTE CLICK HERE 

NCERT CLASS _6 SOLUTION CLICK HERE

ICSE class -ix click here

ICSE class -x click here

CLASS 6 WBBSE GEOGRAPHY CLICK HERE

জলবায়ুর শ্রেণীবিভাগপ্রশ্ন-উত্তর click here

REGIONAL THEORIES CLICK HERE

দ্বাদশ শ্রেণী ভূগোল CLICK HERE

CURRENT AFFAIRS CLICK HERE

NOTES OF HUMAN GEOGRAPHY AND AND POPULATION GEOGRAPHY click here


CONTINENTAL DRIFT THEORY BY FB TAYLOR CLICK HERE

CONTINENTAL DRIFT THEORY BY TAYLOR IN BENGALI CLICK HERE

CONTINENTAL DRIFT THEORY BY WEGNER CLICK HERE

CLIMATE OF INDIA CLICK HERE

ভূমিরূপ গঠন কারী প্রক্রিয়া ; উচ্চমাধ্যমিক ভূগোল click here

বহির্জাত প্রক্রিয়া ও তার ফলে সৃষ্ট ভূমিরূপ click here

মহিসঞ্চারন তত্ত্ব click here


Ugc net 2007 june paper 2 geography click here

Ugc net 2006 december paper 2 geography click here

UGC NET GEOGRAPHY 2007 DECEMBER CLICK HERE 

UGC NET GEOGRAPHY 2008 JUNE CLICK HERE

WB CLASS 6 GEOGRAPHY CHAPTER 4 CLICK HERE

UGC NET GEOGRAPHY 2009 JUNE CLICK HERE 

PLATE TECTONIC THEORY CLICK HERE

NCERT CLASS 7 GEOGRAPHY CLICK HERE 

CORAL REEF IN BENGALI NOTE CLICK HERE

CORAL REEF CLICK HERE 

HS GEOGRAPHY CLICK HERE 

GEOGRAOHICAL TERM  click here


 NTA NET GEOGRAPHY PYQS- MODELS AND THEORIES, 2020-2006, PART-1  CLICK HERE 

NTA NET GEOGRAPHY PYQS- MODELS AND THEORIES, 2020-2006, PART-2  CLICK HERE

 NTA NET GEOGRAPHY PYQS- MODELS AND THEORIES, 2020-2006, PART-3  CLICK HERE

 NTA NET GEOGRAPHY IMPORTANT ONE LINER , 2020-2006, PART-1  CLICK HERE

NTA NET GEOGRAPHY CLIMATOLOGY PYQS 2020-2006  PART 1 CLICK HERE

 NTA NET GEOGRAPHY GEOMORPHOLOGY 2020-2006 PART 1CLICK HER E

Thank you for visiting this page.we provide geography related study materials on daily basis..



Reactions

Post a Comment

0 Comments

Ad Code