Ad Code

Ticker

7/recent/ticker-posts

টেলরের মহাদেশীয় সঞ্চারণ তত্ত্ব // CONTINENTAL DRIFT THEORY BY F.B TAYLOR

 

টেলরের মহাদেশীয় সঞ্চারণ তত্ত্ব // CONTINENTAL DRIFT THEORY BY F.B TAYLOR

টেলরের মহাদেশীয় সঞ্চারণ তত্ত্ব // CONTINENTAL DRIFT THEORY BY F.B TAYLOR 

VISIT THIS YOUTUBE VIDEO 




১৫৯৬ সালে DRIFT শব্দটি প্রথম ব্যবহার করেন ডাচ ম্যাপ নির্মাতা আব্রাহাম ওরতেলিস।

 পরবর্তি সময়ে ১৬২০ সালে ফ্রান্সিস বেকন তাঁর বই নোভাম অরগানামে মহিসঞ্চারন সম্পর্কে ধারণা দেন।

 ১৯ শতকের প্রথমদিকে জার্মান বিজ্ঞানী আলেকজান্ডার ফন হামবোল্ড ধারণা দেন যে আফ্রিকার পশ্চিমদিক ও দক্ষিণ আমেরিকার পুর্বদিক কোনও এক সময় একসঙ্গে যুক্ত ছিল।

১৮৫৮ সালে ফরাসী বিজ্ঞানী আন্টনিও স্নাইডার আটলান্টিক মহাদেশের দুইদিকের উপকূলের মহাদেশের সঞ্চারণের কথা বলে। 

 DRIFT – A slow movement from one place to another place.

টেলর একজন আমেরিকান ভু- বিদ ছিলেন।
 তিনি ১৯০৮ সালে “‘horizontal displacement of the continents’   সম্পর্কে ধারণা দেন। 

 ১৯০৮ সালে ধারণা দিলেও ১৯১০ সালে তা প্রকাশিত হয়। 


লক্ষ্যঃ 

 টেলরের প্রধান লক্ষ্য ছিল টার্সিয়ারি যুগে ভঙ্গিল পর্বতের উৎপত্তির সমস্যা সমাধান করা।

 রকি ও আন্দ্রিজ পর্বতের উত্তর থেকে দক্ষিণ এবং আল্পস , ককেসাস এবং হিমালয় পর্বত পশ্চিম থেকে পুর্ব দিকে বিস্তৃত।





Mechanism: 

  টেলরের মতে মহাদেশগুলির এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় চলনের প্রধান কারণ হল জোয়ারি শক্তি।

  টেলর বলেন যে মহাদেশগুলি দুটি পদ্ধতিতে  সঞ্চারিত হয় ক) নিরক্ষীয় অঞ্চলের দিকে খ) পশ্চিম দিকে সঞ্চারিত হয়। 


মূল তত্ত্বঃ 

টেলর তাঁর মহাদেশীয় সঞ্চারণ তত্ত্বে মহাদেশের চলন শুরু করেন ক্রিটেশিয়াস যুগ থেকে। এই সময়ে সমগ্র মহাদেশ দুটি ভাগে বিভক্ত ছিল। যথা লরেশিয়া ও গণ্ডোয়ানা, এই দুই মহাদেশের অবস্থান ছিল উত্তর ও দক্ষিণ মেরুতে।  

উত্তর মেরুতে অবস্থিত লরেশিয়া জোয়ারি শক্তির প্রভাবে ভু- আলোড়নের প্রভাবে উদ্ভুত সংকোচন ও প্রসারনের প্রভাবে ভুখন্ডে ভাঙন হয়। এর প্রভাবে  বাফিন বে, লাব্রাডর  সাগর এবং ডেভিড প্রণালী সৃষ্টি হয়। 




একই ভাবে দক্ষিণ মেরুতে অবস্থিত গণ্ডোয়ানা ল্যান্ড নিরক্ষীয় অভিমুখে সঞ্চরণ হতে শুরু করে। ভূ আন্দোলনের প্রভাবে উদ্ভুত সংকোচন ও প্রসারনের ফলে গণ্ডোয়ানা ল্যান্ড বিভিন্ন ভাগে বিভক্ত হয়ে পড়ে। ফলে অস্ট্রেলিয়া গ্রেড বাইত ও রোস সাগর সৃষ্টি হয়।    





লরেশিয়ার নিরক্ষরেখার দিকে সঞ্চারণের প্রাভাবে আর্টিক মহাসাগর সৃষ্টি হয় গ্রিনল্যান্ড ও সাইবেরিয়ার মাঝে। এই ভাবেই আটলান্টিক ও ভারত মহাসাগরও সৃষ্টি হয়।

টেলর অনুমান করেন যে লরেশিয়া ও গণ্ডোয়ানা বিভিন্ন ভাগে বিভাজিত হয়ে সঞ্চারিত হয়। 

তিনি বলেন  উত্তর ও দক্ষিণ আমেরিকার রকি ও আন্দ্রিজ পর্বত উত্তর থেকে দক্ষিণে প্রসারিত হয়।

হিমালয়, ককেশাস ও আল্পস পর্বত পশ্চিম দিকে প্রসারিত হয়।  


সমালোচনা 

টেলর মতে জোয়ারি বলের প্রভাবে মহাদেশের দ্রুত সঞ্চারণ ঘটে। কিন্তু অতি দ্রুত গতিতে সঞ্চারিত হলে , এক বছরের মধ্যে সঞ্চারণ বন্ধ হয়ে যেত। 

হোলমের মতে মহাদেশের চলনের কারণ হল অভ্যন্তরীণ প্রক্রিয়া।  


THANK YOU

SAYANTANI SINGH


READ MORE 

@GEOGRAPHIA

If you want to join my telegram group 

YOU TUBE CHANNEL LET'S LEARN GEOGRAPHY click here

GEOLOGICAL TIME SCALE IN ENGLISH CLICK HERE 

GEOLOGICAL TIME SCALE IN BENGALI  CLICK HERE .

পৃথিবীর অন্দরমহলের বর্ননা click here

interior structure of the earth click here 

KANT GASEOUS HYPOTHESIS CLICK HERE 

কান্টের গ্যাসীয় মতবাদ CLICK HERE


Free note for REMOTE SENSING AND GIS CLICK HERE


NCERT CLASS_6 SHORT NOTE CLICK HERE 

NCERT CLASS _6 SOLUTION CLICK HERE

ICSE class -ix click here

ICSE class -x click here

CLASS 6 WBBSE GEOGRAPHY CLICK HERE

জলবায়ুর শ্রেণীবিভাগপ্রশ্ন-উত্তর click here

REGIONAL THEORIES CLICK HERE

দ্বাদশ শ্রেণী ভূগোল CLICK HERE

CURRENT AFFAIRS CLICK HERE

NOTES OF HUMAN GEOGRAPHY AND AND POPULATION GEOGRAPHY click here


CONTINENTAL DRIFT THEORY BY FB TAYLOR CLICK HERE




Reactions

Post a Comment

0 Comments

Ad Code