দ্বাদশ শ্রেণীঃ ভূগোল
অধ্যায়ঃ- বায়ুমণ্ডল
বিষয়ঃ – জলবায়ু এবং স্বাভাবিক উদ্ভিদ
সংজ্ঞাঃ- জলবায়ু , মৃত্তিকা , ভূপ্রকৃতি প্রভৃতির প্রাকৃতিক উপাদানের উপর ভিত্তি
করে মানুষের কোনপ্রকার প্রচস্টা ছাড়াই প্রকৃতির স্বাভাবিক নিয়ম অনুসারে বিভিন্ন প্রাকৃতিক
পরিবেশে নিজেদের খাপ খাইয়ে নিয়ে বা অভিযোজন প্রক্রিয়া সেসব উদ্ভিদ আপনা-আপনি জন্মে
থাকে তাকে স্বাভাবিক উদ্ভিদ বলে।পৃথিবীতে মোট প্রায় ৩.৫ লক্ষ উদ্ভিদ প্রজাতি আছে।
উদ্ভিদকুল ( flora): কোনও একটি অঞ্চলে সমস্ত
উদ্ভিদ প্রজাতিগুলিকে সমষ্টিগতভাবে উদ্ভিদকুল বলে।
উদ্ভিদগোস্টিঃ Plant community: স্বাভাবিক উদ্ভিদের এক একটি অংশকে উদ্ভিদ গোষ্টী বলে।
স্বাভাবিক উদ্ভিদের উপর জলবায়ুর প্রভাব(INFLUENCE
OF CLIMATE ON NATURAL VEGETATION)
উদ্ভিদের জন্ম, বৃদ্ধি ও বিকাশের সঙ্গে
কোনও অঞ্চলের জলবায়ুর প্রভাব অত্যন্ত গুরুত্বপুর্ণ ও সর্বাধিক। স্বাভাবিক উদ্ভিদের
বৈশিষ্ট্য ও ভৌগোলিক বণ্টন জলবায়ু দ্বারা প্রত্যক্ষভাবে প্রবাহিত হয়। যেসব জলবায়ুগত
উপাদান স্বাভাবিক উদ্ভিদের উপর প্রত্যক্ষভাবে প্রভাব বিস্তার করে , সেগুলি হল –
১. অধঃ ক্ষেপণ ও আর্দ্রতা
২. সুর্যালোক
৩.তাপমাত্রা
৪. আলোকপর্ব
৫. বায়ুমণ্ডল
৬.বায়ুপ্রবাহ
আলোকপ্রেমী উদ্ভিদ ও আলোকবিদ্বেষী উদ্ভিদের
পার্থক্য
আলোকপ্রেমী উদ্ভিদ |
আলোকবিদ্বেষী উদ্ভিদ |
১.পুর্ণ সুর্যের আলোয় জন্মায় |
১. ছায়াস্থানে সবচেয়ে বেশী জন্মায় |
২.পাতাগুলো অপেক্ষাকৃত ছোটো ও সুর্যরশ্মির প্রতিফলনে সক্ষম |
২.পাতাগুলো অপেক্ষাকৃত বড়
ও সুর্যরশ্মির প্রতিফলনে অক্ষম। |
৩. পর্বমধ্যগুলি ছোটো হয়। |
৩. পর্বমধ্যগুলি লম্বা হয়। |
৪. পাতার ফলক বক্র ও কুঞ্চিত হয়। |
৪. পাতার ফলক চ্যাপ্টা ও মর্সৃণ হয়। |
৫.পাতার বাইরের ত্বক পুরু ও একাধিকস্তর বিশিষ্ট হয়। |
৫.পাতার বাইরের ত্বক পাতলা
ও একস্তর বিশিষ্ট হয়। |
৬.পাতার উপরিতল ক্লোরোফিলবিহীন হয়। |
৬.পাতার উপরিতল ক্লোরোফিলযুক্ত
হয়। |
৭.পাতার নিম্নতলে পত্ররন্ধ্র থাকে। |
৭.পাতার উভয়তলে পত্ররন্ধ্র থাকে। |
৮.পাতার দুটি কোশের মধ্যবর্তী স্থান ছোটো হয় ও বেশী সালোকসংশ্লেষে
সক্ষম। |
৮.পাতার দুটি কোশের মধ্যবর্তী স্থান বড় হয় ও কম
সালোকসংশ্লেষে সক্ষম। |
৯.উদাহরন – সুর্যমুখী , জবা |
৯.পান, মানিপ্ল্যান্ট , অর্কিড, ফার্ন |
জলজ উদ্ভিদ, জাঙ্গল উদ্ভিদ এবং লবণাম্বু উদ্ভিদের মধ্যে তুলনা
কর ।
বিষয় |
জলজ উদ্ভিদ |
জাঙ্গল উদ্ভিদ |
লবণাম্বু উদ্ভিদ |
জলবায়ু |
আর্দ্র- ক্রান্তীয় ও নাতিশীতোষ্ণ
জলবায়ু অঞ্চলে জন্মায় |
উষ্ণ ও শুষ্ক মরু অঞ্চলে
জন্মায় |
নদীর মোহনায় সক্রিয় বদ্বীপ
অঞ্চলে ও উপকূলবর্তী নিম্ন লবনাক্ত মৃত্তিকা অঞ্চলে জন্মায় |
উদাহরণ |
জলপদ্ম , সাপলা |
আকাসিয়া ,ফনিমনসা |
সুন্দরী , গরান |
মূল |
এদের মূল সুগঠিত নয়। |
মূল সুগঠিত এবং শাখা
– প্রশাখা যুক্ত |
ঠেস মূল ও স্তম্ভমূল দেখা
যায় |
কাণ্ড |
নরম, দুর্বল |
দৃঢ় ,ঋজু , সবল ও বায়বীয়
|
নরম কিংবা কাষ্ঠল হয়।
|
পাতা |
বড় ও প্রসারিত কিন্তু
নিমিজ্জিত পাতা পাতলা, নরম ও কর্তিত |
পাতা আকারে ক্ষুদ্র ও
সংখ্যায় কম। |
পাতা ক্ষুদ্রাকার কিন্তু
সংখ্যায় বেশী |
বংশবিস্তার |
মূলত অঙ্গজ জননের মাধ্যমে ঘটে |
বীজের দ্বারা স্বাভাবিক
উপায়ে ঘটে । |
জরায়ুজ অঙ্কুরোদগমের মাধ্যমে
ঘটে । |
যান্ত্রিক কলা সংবহন |
সুগঠিত নয় |
সুগঠিত |
সুগঠিত নয় |
প্রস্বেদন হার |
কম |
কম |
বেশী |
উষ্ণতার ভিত্তিতে
উদ্ভিদের শ্রেণীবিভাগ
শ্রেণী |
গড় উষ্ণতা( ºc) |
উষ্ণতার প্রকৃতি |
অবস্থান |
উদ্ভিদ |
উদাহরণ |
মেগাথার্মস |
২৫-২৭ ºc |
উচ্চ তাপমাত্রা |
নিরক্ষীয় অঞ্চল |
চিরসবুজ |
আবলুস |
মেসথার্মস |
১৮-২৪ ºc |
মধ্যম তাপমাত্রা |
ক্রান্তীয় ও উপক্রান্তীয় অঞ্চল |
পর্ণমোচী |
শাল |
মাইক্রথার্মস |
১২-১৭ ºc |
কম তাপমাত্রা |
নাতিশীতোষ্ণ অঞ্চল |
সরলবর্গীয় |
পাইন |
হেকিস্টোথার্মস |
০-১০ ºc |
খুব কম তাপমাত্রা |
তুন্দ্রা অঞ্চল |
তুন্দ্রা |
ঝোপ |
অধঃক্ষেপণ ও
আর্দ্রতা অনুসারে উদ্ভিদের শ্রেণীবিভাগ
১।জলজ উদ্ভিদ ২।মেসোফাইট ৩। জেরোফাইট ৪। লবণাম্বু
উদ্ভিদ
জলজ উদ্ভিদের
শ্রেণীবিভাগ
জলজ উদ্ভিদের শ্রেণীবিভাগ |
উদাহরণ |
স্বাধীনভাবে ভাসমান জলজ উদ্ভিদ |
কচুরিপানা |
মূলভাসমান জলজ উদ্ভিদ |
পদ্ম |
নিম্মজিত ভাসমান জলজ উদ্ভিদ |
ঝাঁঝি |
মূলযুক্ত নিমজ্জিত উদ্ভিদ |
পাতাশ্যাওলা |
উভয়পত্র |
ধানগাছ |
মধ্যবর্তী উদ্ভিদ বা মেসোফাইট
শ্রেণী |
উপশ্রেনী |
তৃণ ও বীরুত শ্রেনির উদ্ভিদগোষ্টি |
মেরুদেশীয় এবং পার্বত্য অঞ্চলের তৃণ ও বীরুত শ্রেনির উদ্ভিদগোষ্টি |
কৃষিক্ষেত্রের চারণভূমি |
|
ঝোপজঙ্গল |
|
কাষ্ঠল উদ্ভিদ |
মধ্যবর্তী শ্রেণীর কাষ্ঠল উদ্ভিদ |
পর্ণমোচী অরণ্য |
|
চিরহরিৎ অরন্য |
মরুউদ্ভিদের শ্রেণীবিভাগ
শ্রেণীবিভাগ |
উদাহরণ |
খরা বর্জনকারী উদ্ভিদ |
পাথরকুচি |
খরামোচনকারি উদ্ভিদ |
ক্যাসিয়া |
খরাপ্রতিরোধকারী উদ্ভিদ |
ক্যাকটাস |
খরা সহ্যকারি উদ্ভিদ |
বাবলা |
প্রাকৃতিক ভূগোল – জলবায়ু ও স্বাভাবিক উদ্ভিদ- প্রশ্ন -উত্তর
সঠিক উত্তর নির্বাচন কর-
১. জলজ উদ্ভিদকে বলে –
(a) হাইড্রোফাইট (b) মেসোফাইট (c) জেরোফাইট
(d) হ্যালোফাইট
(a) হাইড্রোফাইট
২. সাধারণ উদ্ভিদকে বলে –
(a) হ্যালোফাইট (b) জেরোফাইট (c) মেসোফাইট
(d) হাইড্রোফাইট
(c) মেসোফাইট
৩. লবণাম্বু উদ্ভিদ হলো –
(a) মেসোফাইট (b) হাইড্রোফাইট (c) জেরোফাইট
(d) হ্যালোফাইট
(d) হ্যালোফাইট
৪. নিরক্ষীয় জলবায়ু অঞলের উদ্ভিদ যে শ্রেণির অন্তর্গত
(a) মেগাথার্মস (b) মেসোথার্মস (c) মাইক্রোথার্মস
(d) হেকিসটোথার্মস
(a) মেগাথার্মস
অধিক বৃষ্টিপাতযুক্ত অঞলে জন্মায় যে বৃক্ষ –
(a) পর্ণমোচী বৃক্ষ (b) চিরহরিৎ বৃক্ষ
(c) বিরুৎজাতীয় বৃক্ষ(d) কাটাজাতীয়
(b) চিরহরিৎ বৃক্ষ
৫. আলোকপ্রিয় উদ্ভিদ কোন শ্রেণির অন্তর্গত?
(a) হ্যালোফাইট (b) হেলিওফাইট (C) স্কিওফাইট
(d) টেরিডোফাইট
(b) হেলিওফাইট
৬. ভূগর্ভস্থ জলের প্রধান উৎস হলো –
(a) তুষারপাত (b) ভৌমজল (c) নদীর জল
(d) বৃষ্টিপাত
(d) বৃষ্টিপাত
৭. জাঙ্গল উদ্ভিদ হলো—
(a) মেসোফাইট (b) হাইড্রোফাইট (c) জেরোফাইট
(d) হ্যালোফাইট
(c) জেরোফাইট
৮. ঠান্ডা মাটিতে জন্মানো উদ্ভিদ –
(a) অক্সিলোফাইট (b) সাইক্রোফাইট (c) লবণাম্বু
উদ্ভিদ (d) ক্যাসমোফাইট
(b) সাইক্রোফাইট
৯. অতিউষ্ণ ও আর্দ্র অঞ্চলের উদ্ভিদকে বলে
–
(a) মেসোথার্মস (b) মেগাথার্মস (c) হেকিস্টোথার্মস
(d) মাইক্রোথার্মস
(b) মেগাথার্মস
১০. ভারতের গাঙ্গেয় সমভূমি অঞ্চলে সবচেয়ে বেশি
দেখা যায়—
(a) হ্যালোফাইট (b) জেরোফাইট (c) হাইড্রোফাইট
(d) মেসোফাইট
(d) মেসোফাইট
১১. যেসকল উদ্ভিদ ১০° সে. – ২০° সে. উয়তাযুক্ত অঞ্চলে
জন্মায়, তাদের বলে –
(a) মেগাথার্মস (b) মেসোথার্মস (c) মাইক্রোথার্মস
(d) হেকিস্টোথার্মস
(a) মেগাথার্মস
১২. অতিঅল্প তাপমাত্রায় বেড়ে ওঠা উদ্ভিদকে বলা
হয় –
(a) মাইক্রোথার্মস (b) মেসোথার্মস (c) হেকিস্টোথার্মস
(d) স্কিওফাইট
(c) হেকিস্টোথার্মস
১৩. ফার্ন এক ধরনের –
(a) স্কিওফাইট (b) হ্যালোফাইট (C) মাইক্রোথার্মস
(d) মেগাথার্মস
(a) স্কিওফাইট
১৪. জাঙ্গল উদ্ভিদ যে পরিবেশে জন্মায় ও বেঁচে থাকে
–
(a) মরু (b) আদ্র(c) নিরক্ষীয় (d) শুষ্ক
অঞ্চলে
(d) শুষ্ক অঞ্চলে
১৫. বালি ও কঁকর মাটিতে জন্মানো উদ্ভিদ হলো –
(a) সাম্মাফাইট (b) লিথোফাইট (c) সাইক্রোফাইট
(d) অক্সিলোফাইট
(a) সাম্মাফাইট
১৬. শিলাগাত্রে জন্মানো উদ্ভিদকে বলে –
(a) সাইকোফাইট (b) লিথোফাইট (c) অক্সিলোফাইট
(d) সাম্মােফাইট
(b) লিথোফাইট
১৭. মরু ও মরুপ্রায় অঞলে যে উপাদান কম –
(a) আদ্রর্তা (b) গতি (c) প্রবাহ (d) অভিমুখ
(a) আদ্রর্তা
১৮. নিরক্ষীয় জলবায়ু অঞলের উদ্ভিদ যে শ্রেণিতে
পড়ে
(a) মেসোথার্মস (b) হেকিস্টোথার্মস (c)
মেগাথার্মস (d) মাইক্রোথার্মস
(c) মেগাথার্মস
১৯. ছায়াপ্রিয় উদ্ভিদ কোন শ্রেণির অন্তর্গত ?
(a) স্কিওফাইট (b) হ্যালোফাইট (c) হেলিওফাইট
(d) টেরিডোফাইট
(a) স্কিওফাইট
অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর [ মান-১ ]
I.
যে-সমস্ত উদ্ভিদ কম উয়তায় জন্মায় তাদের কী বলে? মাইক্রোথার্মস
II.
যে-সমস্ত উদ্ভিদ অতিরিক্ত শীত সহ্য করতে পারে তাদের কী বলে?
হেকিস্টোথার্মস
III.
ম্যানগ্রোভ শ্রেণির উদ্ভিদ কোথায় দেখা যায় ? সুন্দরবন অঞ্চলে ।
IV.
যেসব উদ্ভিদের ফুল ফুটতে দিনের আলো বেশি লাগে সেসব উদ্ভিদ
কোথায় জন্মায়?
উচ্চ অক্ষাংশে
V.
যেসব উদ্ভিদ চরম শুষ্ক ও উষ্ম ঋতুতে বেঁচে থাকে তাদের কী
বলে?= দৃঢ় ক্ষরা সহ্যকারী
VI.
যে-সমস্ত উদ্ভিদ প্রকৃতির বুকে প্রাকৃতিক উপাদানের (উষ্ণতা,
বৃষ্টিপাত, মৃত্তিকা প্রভৃতি) উপর নির্ভর করে জন্মায়, তাদের কী বলে? স্বাভাবিক উদ্ভিদ
VII.
মেগাথার্মস জাতীয় উদ্ভিদ কোন অঞ্চলে দেখা যায় ? নিরক্ষীয় অঞ্চলে
VIII.
আম্লিক মৃত্তিকার উদ্ভিদকে কী বলা হয়? অক্সিলোফাইট
IX.
যে-সমস্ত উদ্ভিদ অধিক সূর্যালোকে ভালো জন্মায় তাদের কী বলে?
আলোকপ্রিয়
বা হেলিওফাইট উদ্ভিদ।
X.
যে-সমস্ত উদ্ভিদ ছায়া অঞলে ভালো জন্মায় তাদের কী বলে? ছায়াপ্রিয় উদ্ভিদ বা স্কিওফাইট।
XI.
জলবায়ু পরিবর্তনের দু’টি নিদর্শন উল্লেখ করো।- (i) পৃথিবীর অক্ষকোণের ও কক্ষপথের পরিবর্তন;
(ii) বায়ুমণ্ডলের গঠনে পরিবর্তন।
XII.
উভচর জলজ উদ্ভিদের নামগুলি কী? হোগলা, শুশনি, রেনান, কুলাস,
হিংচেশাক ইত্যাদি।
XIII.
ছত্রাক ও শৈবাল কোন বর্গের উদ্ভিদ? - থ্যালোফাইটা।
XIV.
কোন বিজ্ঞানী, কত সালে উদ্ভিদের শ্রেণিবিভাগ করেন? - বিজ্ঞানী ওয়ার্মিং, ১৮৯৫
সালে উদ্ভিদের শ্রেণিবিভাগ করেন।
XV.
কোন মূল উদ্ভিদের দেহে বায়ুর প্রয়োজন মেটায়? - শ্বাসমূল
(Pneumatophores)।
XVI.
ঝাঝি, পাতা শ্যাওলা কী ধরনের জলজ উদ্ভিদ ? মূলযুক্ত জলজ উদ্ভিদ।
XVII.
বাবলা, আকন্দ, করবী ইত্যাদি কী ধরনের উদ্ভিদ? জাঙ্গল বা জেরোফাইট উদ্ভিদ।
XVIII.
অক্সিলোফাইট কী? অম্লধর্মী মৃত্তিকায় জন্মানো উদ্ভিদকে অক্সিলোফাইট
বলে।
XIX.
বর্তমানে পৃথিবীতে মোট বনভূমির পরিমাণ কত? 30%।
XX.
যে-সমস্ত উদ্ভিদ অধিক উন্নতায় জন্মায় তাদের কী বলে? মেগাথার্মস
আরো পড়ুন
” উচ্চমাধ্যমিক ভুগোল (প্রাকৃতিক) অষ্টম অধ্যায় – জলবায়ুর শ্রেণিবিভাগ ” একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষায় (Higher Secondary – HS) এবং বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষায় এখান থেকে প্রশ্ন আসতে পারে। সে কথা ভেবেই GEOGRAPHIA-www.geographia97.blogspot.com এর পক্ষ থেকে উচ্চমাধ্যমিক ভূগোল পরীক্ষা প্রস্তুতিমূলক প্রশ্নোত্তর (Higher Secondary Geography Exam Guide) উপস্থাপনের প্রচেষ্টা করা হয়েছে । ছাত্রছাত্রী, পরীক্ষার্থীদের , এটা কাজে আসবে।
স্কুল, কলেজ ও বিভিন্ন ছাত্রছাত্রীদের পড়াশোনার ডিজিটাল মাধ্যম www.geographia97.blogspot.com । এর প্রধান উদ্দেশ্য ষষ্ট শ্রেণী থেকে দ্বাদশ শ্রেণীর সমস্ত বিষয় এবং গ্রাডুয়েশনের ভূগোল বিষয়কে সহজ বাংলা ভাষায় আলোচনার মাধ্যমে ছাত্রছাত্রীদের কাছে সহজ করে তোলা।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ সময় করে আমাদের পোস্ট পড়ার জন্য। এই ভাবেই www.geographia97.blogspot,com এর পাশে থাকুন। ভূগোল বিষয়ে যেকোনো প্ৰশ্ন উত্তর জানতে এই ওয়েবসাইট টি ব্যবহার করুন এবং নিজেকে তথ্য সমৃদ্ধ করে তুলুন , ধন্যবাদ।
For download the PDF 👇
0 Comments