মাধ্যমিক ভূগোল ২০২১
জিওগ্রাফিয়াতে স্বাগতম। ২০২১ সালে মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা।প্রস্তুতির কোনো শেষ হয় না। Practice makes man perfect. সুতরাং তোমাদের প্রস্তুতি ভূগোলের কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তর দেওয়া হলো।
Keywords:- MP 2021, WB মাধ্যমিক ভূগোল 2021 ,মাধ্যমিক ভূগোল 2021 ,মাধ্যমিক ভূগোল 2021 ।
প্রথম অধ্যায়:- বহির্জাত প্রক্রিয়া ও সৃষ্ট ভূমিরূপ
১) ভূবিজ্ঞানী জি .কে .গিলবার্ট ( ১৮৭৬ ) সর্বপ্রথম পর্যায়ন বা গ্রেড শব্দটি ব্যবহার করেন ।
২) পৃথিবীর বৃহত্তম নদী অববাহিকার নাম :- আমাজন অববাহিকা ।
৩) ভারতের বৃহত্তম নদী অববাহিকার নাম :- গঙ্গা অববাহিকা ।
৪) বিশ্বের বৃহত্তম জলবিভাজিকা :- মধ্য এশিয়ার পার্বত্য অঞ্চল ।
৫) পৃথিবীর দীর্ঘতম নদী উপত্যকা টি হল :- নীল নদ ।
৬) জলপ্রবাহ পরিমাপের একক FPS পদ্ধতিতে কিউসেক এবং CGS পদ্ধতিতে কিউমেক ।
৭) ১৮৪২ খ্রিস্টাব্দে বিজ্ঞানী ডব্লু . হপকিনস ষষ্ঠঘাতের সূত্রটি উদ্ভাবন করেন ।
৮) পৃথিবীর গভীরতম গিরিখাতটি হলো :- নেপালের কালী গন্ডকী বা অন্ধ্যা গলচি গিরিখাত ।
৯) পৃথিবীর দীর্ঘতম গিরিখাত :- চিনের ইয়াংসি - কিয়াং নদীর ইচাং গিরিখাত ।
১০) পৃথিবীর গভীরতম ক্যানিয়নটি হল :- সাংপো ক্যানিয়ন ।
১১) পৃথিবীর বৃহত্তম ক্যানিয়নটি হল :- গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন ।
১২) ক্ষুদ্র ও স্বল্প দৈর্ঘ্যের জলপ্রপাতকে Rapids বলে ।
১৩) ভারতের উচ্চতম জলপ্রপাতের নাম :- কুঞ্চিকল ( কর্ণাটক ) ।
১৪) পৃথিবীর উচ্চতম জলপ্রপাত :- সাল্টো অ্যাঞ্জেল ( ভেনেজুয়েলা ) ।
১৫) বিশ্বের বিস্তৃততম জলপ্রপাত :- ইগুয়াজু ( ব্রাজিল )।
১৬) বিশালাকার হাঁড়ির মতো গর্ত টি হল :- প্রপাতকূপ / প্লাঞ্জপুল ।
১৭) ছোটো ছোটো গোলাকার ও মসৃণ গর্তটি হল :- মন্থকূপ ।
১৮) মধ্য ও নিম্নগতিতে নদীর আঁকাবাঁকা গতিপথকে :- মিয়েন্ডার বলে ।
১৯) অশ্বক্ষুরাকৃতি হ্রদের অপর নাম :- মর্ট হ্রদ ।
২০) উওরপ্রদেশে অশ্বক্ষুরাকৃতি হ্রদকে "কোর"/"তাল" বলে ।
২১) খুব চওড়া ফানেলাকৃতি নদী মোহনাকে খাঁড়ি বলে ।
২২) রাশিয়ার ওব্ নদীর খাঁড়ি বিশ্বে দীর্ঘতম ।
২৩) গ্রিক পন্ডিত হেরোডোটাস ব - দ্বীপের ডেল্টা নামকরণ করেন ।
২৪) পৃথিবীর বৃহত্তম ব - দ্বীপটি হল :- গঙ্গা - ব্রহ্মপুত্রের ব - দ্বীপ ।
২৫) ভারতের বৃহত্তম হিমবাহ :- সিয়াচেন ।
২৬) বিশ্বের দ্রুততম হিমবাহ :- গ্রিনল্যান্ডের জেকবস্ ভ্যান ।
২৭) বিশ্বের বৃহত্তম পাদদেশীয় হিমবাহ :- আলাস্কার মালাসপিনা
২৮) নুনাটক :- মেরু অঞ্চলে মহাদেশীয় হিমবাহের গভীরতা প্রান্তভাগে হ্রাস পাওয়ায় উচ্চ পর্বতশৃঙ্গগুলি বরফমুক্ত ও ভূমিদেশ তুষারবৃত থাকে , এই বরফহীন পর্বতশৃঙ্গকে এক্সিমো ভাষায় নুনাটক বলে ।
২৯) হিমশৈল :- মেরু অঞ্চলে সমুদ্রজলে ভাসমান ও গতিশীল বিশালাকার বরফের স্তূপকে হিমশৈল বলে ।
৩০) আড়াআড়ি ও অনুদৈর্ঘ্য ক্রেভাস পরস্পরকে ছেদ করলে আইস পিনাকল সৃষ্টি হয় ।
৩১) বার্গস্রুন্ড :- জমে থাকা বরফস্তূপ ও নামতে থাকা পার্বত্য হিমবাহের মধ্যে যে সংকীর্ণ ও গভীর ফাটল সৃষ্টি হয় ; তাকে বার্গস্রুন্ড বলে ।
৩২) বিশ্বের বৃহত্তম ও গভীরতম সার্কটি হল :- ওয়ালকট সার্ক , যা আন্টার্কটিকায় অবস্থিত ।
৩৩) বিজ্ঞানী শার পেঁতিয়ার প্রথম " সার্ক " কথাটি ব্যবহার করেন ।
৩৪) নরওয়েকে " ফিয়োর্ডের দেশ " এবং সুইডেনকে " ফিয়ার্ডের দেশ " বলা হয় ।
৩৫) ড্রামলিনকে বলা হয় :- ডিমের ঝুড়ি ভূমিরূপ ।
৩৬) গর্তে বরফগলা জল জমে যে হ্রদ সৃষ্টি হয় ; তাকে কেটল হ্রদ বলে ।
৩৭) কেটল হ্রদের তলদেশে স্তরে স্তরে সঞ্চিত পলিকে ভার্ব বলে ।
৩৮) কেটলগুলির মাঝের উঁচু স্থানগুলিকে নব বলে ।
৩৯) এশিয়ার বৃহত্তম শীতল মরুভূমি :- গোবি মরুভূমি ।
৪০) আন্টার্কটিকার তুষার মরুভূমিকে শারীরবৃত্তীয় শুষ্ক মরুভূমি বলে ।
৪১) বিশ্বের বৃহত্তম অপসারণ গর্ত :- মিশরে কাতারা ।
৪২) ইনসেলবার্জের নামকরণ করেন :- ভূতত্ত্ববিদ্ এস . পাসার্জ
৪৩) টর :- ইনসেলবার্জ ক্ষয়প্রাপ্ত হয়ে ছোটো হলে তাকে টর বলে ।
৪৪) বর্নহার্ড :- ইনসেলবার্জ আরো ক্ষয় পেয়ে গম্বুজাকার ঢিবিতে পরিণত হলে তাকে বর্নহার্ড বলে ।
৪৫) টেরিস :- কেরলের মালাবার উপকূলের বালিয়াড়িকে স্থানীয় ভাষায় :- টেরিস বলে ।
৪৬) ধ্রিয়ান :- বায়ুপ্রবাহের দিকে ক্রমাগত চলমান বালিয়াড়িকে ভারতের মরুস্থলীতে ধ্রিয়ান বলে ।
৪৭) তুর্কি শব্দ " বার্খান " -এর অর্থ :- বালির পাহাড় ।
৪৮) একাধিক বার্খানের মিলিত রূপ হল :- অ্যাকলে ।
৪৯) সিফ :- বায়ুর প্রবাহপথের সঙ্গে সমান্তরাল ভাবে গড়ে ওঠা তলোয়ারের মতো দীর্ঘ ও সংকীর্ণ বালিয়াড়িকে সিফ বলে ।
আরো পড়ুন:- click here
৫০) আরবি শব্দ " সিফ " -এর অর্থ হল :- তলোয়ার ।
৫১) দুটি বালিয়াড়ির মধ্যবর্তী অংশকে :- করিডর / গাসি বলে ।
৫২) জার্মান শব্দ " লোয়েস " -এর অর্থ :- স্থানচ্যুত বস্তু ।
৫৩) তির্যক বালিয়াড়ি :- বায়ুর গতিপথের সঙ্গে আড়াআড়ি ভাবে গড়ে ওঠা বালিয়াড়িকে তির্যক বালিয়াড়ি বলে ।
৫৪) লোয়েস সমভূমি শব্দটি প্রথম ব্যবহার করেন :- ভন রিকটোফেন
৫৫) বিশ্বের বৃহত্তম লোয়েস সমভূমি :- হোয়াংটু ।
৫৬) আরবি শব্দ " ওয়াদি " এর অর্থ :- শুষ্ক উপত্যকা ।
৫৭) ওয়াদি :- মরুভূমিতে অব্যবহৃত শুষ্ক নদীখাতকে ওয়াদি বলে ।
৫৮) থর মরুভূমিতে ওয়াদিকে নালা বলে ।
৫৯) ভূতত্ত্ববিদ্ জি . কে .গিলবার্ট " পেডিমেন্ট " নামকরণ করেন ।
৬০) বিশ্বের বৃহত্তম প্লায়াহ্রদ :- লা প্লায়া ।
৬১) লবণাক্ত জলে সৃষ্ট হ্রদকে প্লায়া বলে ।
৬২) অতিশয় লবণাক্ত বা লবণাকৃত প্লায়াকে স্যালিনা বলে ।
৬৩) স্পেনীয় শব্দ " বাজাদা " এর অর্থ :- ঢাল ।
৬৪) GGW এর পুরো নাম :- গ্রেট গ্রিন ওয়াল ।
৬৫) ম্যাটার হর্ন একটি পিরামিড চূড়ার উদাহরণ ।
৬৬) নিক্ বিন্দু :- নদী উপত্যকায় নতুন ও পুরানো ঢালের মিলনবিন্দু বলে নিক্ বিন্দু ।
৬৭) মোনাডনক :- সমপ্রায় ভূমিতে নদীর ক্ষয়কাজের ফলে কঠিন শিলা গঠিত অনুচ্চ পাহাড়কে মোনাডনক বলে ।
৬৮) খরা প্রতিরোধী শস্য :- মিলেট ।
৬৯) ভূপৃষ্ঠের স্বাদুজলের বৃহত্তম ভান্ডার হল :- হিমবাহ ।
৭০) নদীর গতিবেগ দ্বিগুন বৃদ্ধি পেলে তার বহন ক্ষমতা ৬৪ গুণ বৃদ্ধি পায় ।
P .Santra.
Rasidpur ; Hooghly.
Geography Notes.

0 Comments